যারা সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক,বিভাগীয় সমন্বয়ক এবং ৬৪ জেলার সমন্বয়ক গণের সর্ব সম্মতিক্রমে মনোনীত চিকিৎসক প্রতিনিধি।
প্রত্যেকেই বিগত সময়ে হোমিওপ্যাথিক সেক্টরের উন্নয়নে সংঘটিত আন্দোলন-সংগ্রামে প্রত্যেক্ষ ভূমিকা পালনকারী,হোমিওপ্যাথির উন্নয়নের অগ্রপথিক,হোমিওপ্যাথির ধারক ও বাহক এবং হোমিওপ্যাথিক সেক্টরের যাবতীয় বৈষম্য ও দূর্নীতি দূরীকরণে বদ্ধ পরিকর। নিম্নে তাদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি উল্লেখ করা হল-
(১)প্রধান সমন্বয়ক -------খুলনা বিভাগ
সাবেক প্রিন্সিপাল ডা. মুন্সী মোজাম্মেল হক
বিএ,ডি এইচ এম এস, বি এইচ এম এস (ঢাকা বিশ্বঃ).
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ-কাজী সিরাজুল ইসলাম হোমিও মেডিকেল কলেজ, আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর।
হোমিও চিকিৎসক(অবঃ) ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
(২)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক (আইন) -----ঢাকা বিভাগ
ডা.এম এ মান্নান - অনার্স সহ মাষ্টার্স( ইংরেজি),
এল এল বি, ডি এইচ এম এস।শিক্ষক, উকিল, সংবাদকর্মী,মানবিক চিকিৎসক।
(৩)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক(সাংগঠনিক)-চট্টগ্রাম বিভাগ।
ডা. মো. হেলাল উদ্দিন সেখ, ডি এইচ এম এস।
মানবিক চিকিৎসক, মেডিকেল অফিসার -
এম ইসলাম জসিম উদ্দিন হোমিও মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (প্রস্তাবিত) কক্সবাজার।
(৪)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক (শিক্ষা, চিকিৎসা) -রাজশাহী বিভাগ
ডা.জাহাঙ্গীর আলম- অনার্স -মাষ্টার্স (ই.বি)৷
ফাজিল (ডিগ্রী)-ইমলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। ডি,এইচ,এম,এস এবং বিএইচএমএস(৪৩ তম ব্যাচ)।
প্রভাষক - কালিয়াকৈর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ (প্রস্তা)।
(৫)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক( সমাজ কল্যান)ময়মনসিংবিভাগ
ডা.একেএম নুরে আলম সিদ্দিকী -অনার্স -মাস্টার্স,
ডি এইচ এম এস,ময়মনসিং বিভাগীয় দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত।
(৬)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক (দ্বাঃপ্রাপ্তসিলেট)সিলেট বিভাগ।
ডা. মো.জসীমউদ্দিন -এমবিবিএস,ডি এইচ এম এস ,
এম এ,ডি এ এম এস , ডি ইউ এম এস। সকল শাখায়
ডিগ্রি প্রাপ্ত বহুমুখী জ্ঞানের অধিকারী চিকিৎসক।
(৭)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক (সাংস্কৃতি)- রংপুর বিভাগ।
ডা.আবদুল আলিম বাংগালী, বিবিএস, ডিএইচএমএস.
কবি,সংবাদ কর্মী ও মানবিক চিকিৎসক।
(৮)কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ( বরিশাল) -বরিশাল বিভাগ।
ডা. আবদুল লতিফ, এম এ , ডি এইচ এম এস।
মানবিক চিকিৎসক ও হোমিও সংগঠক প্রমুখ।
বৈষম্য বিরোধী হোমিও আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ডা.মোহাম্মদ শাহরিয়ার ইরফান(অর্থ ও দপ্তর) জানান উপরোক্ত আবেদনকারী চিকিৎসক প্রতিনিধিগণ প্রত্যেকেই হোমিওপ্যাথিক সেক্টরে অত্যন্ত সুপরিচিত এবং সর্বজন বিদিত।
তিনি আরো বলেন- বর্তমানে “বৈষম্য বিরোধী হোমিও আন্দোলন বাংলাদেশ” হোমিও সেক্টরের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সংগঠন যার বিস্তার ৬৪ জেলায় বিদ্যমান।
সারাদেশের হোমিওপ্যাথির সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ব্যাক্তিবর্গের সমন্বয়ে উক্ত সংগঠন হোমিওপ্যাথির উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
যারা ইতোমধ্যেই হোমিওপ্যাথির উন্নয়ন এবং দূর্নীতি নিরসন কল্পে মাননীয় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা মহোদয় এর সাথে সাক্ষাৎ করে ১৭ দফা প্রস্তাবনা, ২০১২ সালে এ এম সি কর্তৃক সৃষ্ট (১০ ম গ্রেড) ৯০ টি পদে ডিএইচএমএস ডাক্তারদের সহকারী মেডিকেল অফিসার পদে নিয়োগ প্রদান, ডিএইচএমএস ডাক্তারদের ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের নীতিমালার আলোকে পূর্বের ন্যায় বিএইচএমএস চতুর্থ বর্ষে ভর্তির ব্যবস্থা করা এবং আসন্ন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল গঠনে বিগত সময়ের মতো দূর্নীতিগ্রস্থ,দলীয় পক্ষপাতদুষ্ট,কাউন্সিলকে পৈত্রিক সম্পত্তিতে রুপান্তরকারী ব্যাক্তিবর্গ মুক্ত হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল গঠনের ব্যাপারে সংগঠনের পক্ষে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা মহোদয়ের বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
পরিশেষে তিনি হোমিওপ্যাথির উন্নয়ন এবং হোমিওপ্যাথিক সেক্টরে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণের নিমিত্তে “বৈষম্য বিরোধী হোমিও আন্দোলন বাংলাদেশ” কর্তৃক মনোনীত প্রতিনিধিদের আসন্ন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল গঠনে বিভাগীয় চিকিৎসক প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করার জন্য মাননীয় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতি বিনীত অনুরোধ জানান।